Fake Videos created using Artificial Intelligence!! হয়েছিল
সত্যিই কী এমন ফেক ভিডিও বানানো সম্ভব?
উপরের ভিডিওটি ভালো করে দেখেছেন? বিশ্বাস হচ্ছিল না তাই না?
কিন্ত এটাই সত্যি আজ আমাদের বিজ্ঞান এতটাই এগিয়ে গেছে যে যেকোনো মানুষের চেহারা নিয়ে তাকে দিয়ে ইছা মতন যা কিছু বলানো যেতে পারে। এই সব ভিডিও বানাতে গেল এর জন্য বিশাল পরিমান টাকা খরচ করতে হবে না দরকার হবে না কোনো ফিল্মের সেট, শুধু কম্পিউটারে বসে যে কেউ এই সব কাজ করতে পারবেন। এই নতুন টেকনোলজির নাম রাখা হয়েছে DEEP FAKE অথবা সিনথেটিক ভিডিও। এই সমস্ত টেকনোলজি Neural Network -এর ব্যাবহার করে এই সব ফেক ভিডিও গুলো বানায়ে। আপনাদের মধ্যে যারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে জানেন, তারা এটা ভালো মতন বুঝবেন। সহজ কথা হল, এই প্রযুক্তি আমাদের মস্তিষ্কের নিউরন থেকে শিখে কাজ করে। সাধারণ কম্পিউটার সিস্টেমে একটা ইনপুট নিয়ে তা প্রসেস করে তা আউটপুট কাজের ফল প্রকাশ করে, অর্থাৎ প্রোগ্রামাররা যা কোড লিখে রাখে ঠিক সেই মতনই ফল প্রকাশ কম্পিউটার করে। কিন্তু Neural Network -এ কেউ বসে প্রোগ্রাম লেখে মা, এতে কম্পিউটার নিজে থেকেই বিচার করে নেয় ফলাফল কি হতে পারে। ঠিক যেমন ভাবে আমরা কোনো কিছু শিখি অনেকটা সেরকম ভাবেই। সহজ উদাহরণ, আপানারা তো স্মার্টফোন ব্যাবহার করছেন। এমন কিছু অ্যাপস ব্যাবহার করে থাকেন যেমন আজকাল তো সবাই সেলফি ফিল্টার ব্যাবহার করে থাকেন, হাতের লেখা স্ক্যান করার মতন ফিল্টার, এইগুলো ঠিক অনেকটা একই রকম প্রযুক্তি।
LOOKSERY নামে একটা কোম্পানি ছিল তারা ঠিক মানুষের মুখের ছবি স্ক্যান করে বিভিন্ন ধরনের ফিল্টার বানানো এই কাজটা করতেই এক্সপার্ট ছিল। 2015 সালে snapchat কিনে ফেলেছিল LOOKSERY -কে।
এবার আপনারা নীচে কমেন্ট করে জানান, কী মনে হয়ে ঠিক কোন কোন জায়গায়ে এই প্রযুক্তি ব্যাবহার করা যেতে পারে বলে আপনাদের মনে হয়ে?
Comments
Post a Comment